বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহ

0 ৩৭

বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহ

 

ক্রীড়া প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহ। ক্রিকেট ক্যারিয়ার থেকে অবসর গ্রহণ করেছেন অনেক আগেই। তবে সখ্যতা এখনো সেই ক্রিকেটের সঙ্গেই। খেলা ছাড়ার পর মনোযোগ খেলোয়াড়দের তৈরি করার ব্যাপারে। বর্তমানে দেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রথমসারির কোচদের একজন তিনি। কাজ করছেন ডিপিএল, বিপিএল, এনসিলের মতো টুর্নামেন্টে। এছাড়া জাতীয় দলের ফিল্ডিং কোচের দায়িত্বেও দেখা গেছে তাকে।

কাজ করেছেন হাই পারফর্মম্যান্স ইউনিটের সঙ্গেও। তবে সব ছাপিয়ে রাজিন সালেহের রয়েছে একটি ক্রিকেট অ্যাকাডেমি। যেটা হয়ত সাধারণ ভক্ত-সমর্থকদের অজানা। সেই গল্পের সন্ধানেই সিলেটের পথে নামতে হলো। জান গেক, ২০০৮ সালে সিলেট সুরমা ক্রিকেট একাডেমি নামে যাত্রা শুরু করেছিল রাজিনের অ্যাকাডেমির। সেই অ্যাকাডেমি এখনো চলমান, সিলেট শহরের সদরেই অবস্থিত এই ক্রিকেটার গড়ার কারখানা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ক্ষুদে ক্রিকেটারদের অনুশীলন ম্যাচের চিত্র। স্থানীয় আরেকটি দলের সঙ্গে লড়ছে সুরমা একাডেমির জুনিয়র দল। সিলেট এমসি কলেজের মাঠেই উইকেট বানিয়ে এসব ক্রিকেটাররা খেলে থাকেন এখানে। ভালো উইকেটের সাথে মাঠের দৈর্ঘও দেখা গেল বেশ বড়। সবমিলিয়ে সিনিয়র জুনিয়র মিলে এখানে ক্রিকেটার রয়েছেন ১৫০ জন। রয়েছেন তিন জন কোচিং স্টাফের সদস্যও।

আলাপ করে জানা গেল, কোনো স্পন্সর ছাড়াই চলছে রাজিনের এই অ্যাকাডেমি। কোচিং স্টাফদের বেতনও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেন তিনি। কোচিং স্টাফের সদস্য আল ইমরান অনিক বিষয়টা জানাচ্ছিলেন বিষয়টি । চমকে উঠতে হয় এটা শুনে, সুবিধা বঞ্চিত বা আর্থিক কষ্টে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য রাজিন সালেহ রেখেছেন আলাদা ব্যবস্থা। অর্থের অভাবে যেন ক্রিকেটার হওয়ার পথ না হয়, তাই আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটাররা ফ্রি-তেই ক্রিকেটের পাঠ নিচ্ছেন সুরামা অ্যাকাডেমিতে।আলাপ করে জানা গেল, কোনো স্পন্সর ছাড়াই চলছে রাজিনের এই অ্যাকাডেমি। কোচিং স্টাফদের বেতনও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেন তিনি। কোচিং স্টাফের সদস্য আল ইমরান অনিক বিষয়টা জানাচ্ছিলেন বিষয়টি । চমকে উঠতে হয় এটা শুনে, সুবিধা বঞ্চিত বা আর্থিক কষ্টে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য রাজিন সালেহ রেখেছেন আলাদা ব্যবস্থা। অর্থের অভাবে যেন ক্রিকেটার হওয়ার পথ না হয়, তাই আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটাররা ফ্রি-তেই ক্রিকেটের পাঠ নিচ্ছেন সুরামা অ্যাকাডেমিতে।
আলাপ করে জানা গেল, কোনো স্পন্সর ছাড়াই চলছে রাজিনের এই অ্যাকাডেমি। কোচিং স্টাফদের বেতনও ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দেন তিনি। কোচিং স্টাফের সদস্য আল ইমরান অনিক বিষয়টা জানাচ্ছিলেন বিষয়টি । চমকে উঠতে হয় এটা শুনে, সুবিধা বঞ্চিত বা আর্থিক কষ্টে থাকা ক্রিকেটারদের জন্য রাজিন সালেহ রেখেছেন আলাদা ব্যবস্থা। অর্থের অভাবে যেন ক্রিকেটার হওয়ার পথ না হয়, তাই আর্থিকভাবে পিছিয়ে থাকা ক্রিকেটাররা ফ্রি-তেই ক্রিকেটের পাঠ নিচ্ছেন সুরামা অ্যাকাডেমিতে।
Leave A Reply

Your email address will not be published.