চন্দ্রঘোনা থানার দারগা শাহাআলমের দুর্নীতি দেখার নাই কেউ
চন্দ্রঘোনা থানার দারগা শাহাআলমের দুর্নীতি দেখার নাই কেউ
নিজস্ব সংবাদদাতা
রাঙ্গামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার শফিপুরের বাসিন্দা, শিক্ষক শাহা আব্দুল আজিজ প্রতারণার শিকার হয়ে, সুবিচার পাওয়ার আশায় আদালতে মামলা করেন আদালত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশকে নির্দেশ প্রদান করেন,শিক্ষকের পক্ষে প্রত্যক্ষদর্শী পাঁচ জন ব্যক্তিকে সাক্ষী হিসেবে মামলায় উল্লেখ করা হয় ।
চন্দ্রঘোনা থানার এস আই শাহ আলম মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার কথা, দারগা শাহ আলম বাদীকে বলেন আপনার সকল সাক্ষী উপস্থিত করেন আপনার বাড়িতে আমি আসতেছি একথা শোনার পর বাদী সকল সাক্ষী কে তার নিজ বাড়িতে উপস্থিত হাওয়ার অনুরোধ জানান সকলেই তার অনুরোধে বাড়িতে আসেন , এবং যথা সময়ে দারোগা শাহাআলম,শিক্ষক শাহআজিজ এর বাড়িতে আসেন এবং সকল সাক্ষী গনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন, এবং সকলের নিকট বিদায় নিয়ে থানায় চলে যান, যাবার সময় আজিজের নিকট দারোগা অবৈধ বখশিস দাবি করেন, দারোগা শাহ আলম মন মত বকশিস না পাওয়ার কারণে ।
আসামী পক্ষের লোকদের নিকট থেকে অনৈনতিক সুবিধা গ্রহণ করে আদালতে প্রতিবেদন পাঠান, প্রতিবেদনে লেখেন বাঁদিকে বারবার সাক্ষী গন উপস্থিত করার কথা বললেও তিনি উপস্থিত করেন নাই, সাড়ে চার লক্ষ টাকা লেনদেন হয়েছে এটা সঠিক, দুটি খালি চেক নিয়েছে এ বিষয়ে কোন সাক্ষ্য প্রমান পাওয়া যায়নি, মামলায় যাদেরকে সাক্ষী হিসেবে রাখা হয়েছিল তারা বলেন পুলিশ এত বড় মিথ্যা রিপোর্ট কি করে দিল, নিশ্চয়ই আসামী পক্ষের সাবেক মন্ত্রী হাছানমাহমুদের ভাই, সাজ্জাদ মাহমুদ এবং সাজ্জাদ মাহমুদের অবৈধ ব্যবসায়িক পাটনার, রাজস্থলী উপজেলা বিএনপির নেতা সোলেমান ও বিএনপির যুগ সম্পাদক এমদাদুল হক মিলনের নিকট থেকে ।
মোটা অংকের উৎকোচের বিনিময়ে এ ধরনের রিপোর্ট বা প্রতিবেদন আদালতে প্রেরণ করেছে পুলিশ এমন অবস্থা করলে আমরা সাধারণ মানুষ যাব কোথায়, চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের এমন আচরণে সারা দেশের পুলিশকে কলঙ্কিত করল দারোগা শাহ আলম, আমরা পুলিশ বাহিনীর উদ্যতন কর্মকর্তার সুদৃষ্টি কামনা করব,এসআই শাহ আলমের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য ।
এ বিষয়ে শাহ্ আজিজ ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয় যে কয়েকদিনের ভিতর পুলিশের উত্তরতন কর্মকর্তার নিকট লিখিত অভিযোগ দাখিল করা হইবে।